ইসলামের নামে যারা জঙ্গিবাদ ও বোমাবাজি ও গুপ্তহত্যা চালায় তাদের সাথে ইসলামের আদৌ কোন সম্পর্ক নেই।তারা মূলত ইসলাম বিদ্বেষী চক্রের ইঙ্গিতেই শান্তির ধর্ম ইসলামকে কলুষিত করার জন্যই সুনির্দিষ্ট প্লান নিয়েই মাঠে নেমেছে।যেমন কিছুদিন আগেও যুগান্তর পত্রিকায় খবর এসেছে সন্ত্রাসী সংগঠন আইএসের প্রধান খতিব আল-বাগদাদি হল- ইসরাইলী গোয়েন্দা সংস্হার লোক।
যেমন যুগান্তরের রিপোর্ট- www.jugantor.com/old/first-page/2015/11/18/9398
বাংলা ট্রিউবনের রিপোর্ট- http://m.banglatribune.com/foreign/news/198415/গুঁড়িয়ে-দেওয়া-আইএস-ঘাঁটি-সিআইএ’র-তৈরি-ব্যবহার
সুতরাং সারা বিশ্বের প্রতিটি শান্তিকামি তোহিদী জনতার উচিৎ এ সমস্ত ইসলাম কলুষিত কারীদের শক্তভাবে প্রতিরোধ করা।এরা সুদুর প্রসারী চক্রান্তের দ্বারা জিহাদ আর সন্ত্রাসবাদকে একাকার করে ফেলেছে অথচ জিহাদ ও সন্ত্রাসবাদের মধ্যে রয়েছে আকাশ আর পাতাল পার্থক্য। জিহাদ ইসলামে একটি ইবাদৎ আর সন্ত্রাস হল ইসলামে হারাম।জিহাদ পরিচালিত হয় সমস্ত সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্বে আর আর সন্ত্রাসবাদ পরিচালিত হয় সমস্ত ন্যায়ের বিরুদ্বে। ইসলামী শরীয়তে জিহাদ পরিচালনার জন্য কয়েকটি শর্ত রয়েছে ।এ শর্তগুলো পাওয়া গেলেই কিতাল সংগঠিত করা যাবে ।আর এ গুলো পাওয়া না গেলে সেক্ষেত্রে কিতাল হবে না।নিম্ণে কিতাল সংগঠিত করার শর্তগুলো আলোচনা করা হল-
★ইসলামী রাষ্ট্র হওয়া।
★ইসলামী রাষ্ট্রের আমিরের নির্দেশে কিতাল সংগঠিত হওয়া।
★মুজাহিদকে মুসলিম,প্রাপ্ত বয়স্ক,জ্ঞানবান,ও পুরুষ হতে হবে।তবে ইসলামী রাষ্ট্র যদি অমুসলিমদের দ্বারা ব্যাপকভাবে আক্রান্ত হয় তখন নারী পুরুষ সবার উপরে কিতাল ফরজ হয়।
★কিতাল হবে ঐ সমস্ত অমুসলিমদের সাথে যারা মুসলমানদের সাথে স্বেচ্ছায় যুদ্বে লিপ্ত হয়।সুতরাং মুসলিমদের সাথে কিতাল জায়েয নয়।
★অমুসলিমদের মধ্যে যারা মুসলমানদের সাথে চুক্তিবদ্ধ থাকে তাদের সাথে কিতাল জায়েয নয়।
★ইসলামি রাষ্ট্রে যে সমস্ত অমুসলিম থাকে তারাও যদি কর দিয়ে কোন বিশৃংখলা না করে বসবাস করে তাদের জান মালে আক্রমন করা মুসলিমদের জন্য হারাম।
★যে সমস্ত অমুসলিম সরাসরি জিহাদে লিপ্ত তাদেরকেই শুধু আক্রমন করা যাবে।
★চোরাগুপ্তা নয় বরং প্রকাশ্য গোষণার মাধ্যমে বীরত্বের সাথেই সম্মুখ যুদ্ব হওয়া।
আবার জিহাদের ময়দানেও কিছু শর্ত রয়েছে।যথা-
★ যারা সরাসরি জিহাদে লিপ্ত নয় অর্থাৎ সৈনিক নয়, সাধারণ মানুষ, তাদেরকে হত্যা করা যাবে না।
★যুদ্বকালীন অবস্হায় অমুসলিম কোন নারী,শিশু,ধর্মীয় পণ্ডিত,বৃদ্ব ও শ্রমিকদের উপর আক্রমন করা যাবে না।তবে তারা যদি মুসলিম সৈনিকদের সাথে সরাসরি কোন যুদ্বে লিপ্ত হয় তখন তাদেরকে আক্রমন করা যাবে।
★ অমুসলিমদের কোন ধন সম্পদ বা ঘরবাড়ি বা চতুষ্পদ জন্তুকে অপ্রয়োজনে নষ্ট করা যাবে না।
★যুদ্বকালিন যদি কেহ ইমান আনার ঘোষণা দেয় তাহলে তাকে হত্যা করা যাবে না।
★যদি কোন শত্রু বন্দি হয় তার সাথে দুর্ব্যবহার করা যাবে না বরং নম্র আচরণ করতে হবে।
সুতরাং উপরের শর্তগুলো থেকে বুঝে নিতে পারেন যারা আইএস,বোকো হারাম,আল-শাবাব,জেএমবি নাম দিয়ে ইসলামের নামে নিরীহ মুসলিম ও অমুসলিমদের হত্যা করতেছে তারা কতটুকু ইসলামের গণ্ডির ভিতরে রয়েছে?এরা মূলত বৃহৎ টার্গেট নিয়ে শান্তির ধর্ম ইসলামকে বিশ্বের দরবারে কলুষিত করার চেষ্টায় লিপ্ত।আল্লাহ তায়ালা এ নব্য ফেতনা থেকে মুসলিম জাতিকে হেফাজত করুক!আমিন!
যেমন যুগান্তরের রিপোর্ট- www.jugantor.com/old/first-page/2015/11/18/9398
বাংলা ট্রিউবনের রিপোর্ট- http://m.banglatribune.com/foreign/news/198415/গুঁড়িয়ে-দেওয়া-আইএস-ঘাঁটি-সিআইএ’র-তৈরি-ব্যবহার
সুতরাং সারা বিশ্বের প্রতিটি শান্তিকামি তোহিদী জনতার উচিৎ এ সমস্ত ইসলাম কলুষিত কারীদের শক্তভাবে প্রতিরোধ করা।এরা সুদুর প্রসারী চক্রান্তের দ্বারা জিহাদ আর সন্ত্রাসবাদকে একাকার করে ফেলেছে অথচ জিহাদ ও সন্ত্রাসবাদের মধ্যে রয়েছে আকাশ আর পাতাল পার্থক্য। জিহাদ ইসলামে একটি ইবাদৎ আর সন্ত্রাস হল ইসলামে হারাম।জিহাদ পরিচালিত হয় সমস্ত সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্বে আর আর সন্ত্রাসবাদ পরিচালিত হয় সমস্ত ন্যায়ের বিরুদ্বে। ইসলামী শরীয়তে জিহাদ পরিচালনার জন্য কয়েকটি শর্ত রয়েছে ।এ শর্তগুলো পাওয়া গেলেই কিতাল সংগঠিত করা যাবে ।আর এ গুলো পাওয়া না গেলে সেক্ষেত্রে কিতাল হবে না।নিম্ণে কিতাল সংগঠিত করার শর্তগুলো আলোচনা করা হল-
★ইসলামী রাষ্ট্র হওয়া।
★ইসলামী রাষ্ট্রের আমিরের নির্দেশে কিতাল সংগঠিত হওয়া।
★মুজাহিদকে মুসলিম,প্রাপ্ত বয়স্ক,জ্ঞানবান,ও পুরুষ হতে হবে।তবে ইসলামী রাষ্ট্র যদি অমুসলিমদের দ্বারা ব্যাপকভাবে আক্রান্ত হয় তখন নারী পুরুষ সবার উপরে কিতাল ফরজ হয়।
★কিতাল হবে ঐ সমস্ত অমুসলিমদের সাথে যারা মুসলমানদের সাথে স্বেচ্ছায় যুদ্বে লিপ্ত হয়।সুতরাং মুসলিমদের সাথে কিতাল জায়েয নয়।
★অমুসলিমদের মধ্যে যারা মুসলমানদের সাথে চুক্তিবদ্ধ থাকে তাদের সাথে কিতাল জায়েয নয়।
★ইসলামি রাষ্ট্রে যে সমস্ত অমুসলিম থাকে তারাও যদি কর দিয়ে কোন বিশৃংখলা না করে বসবাস করে তাদের জান মালে আক্রমন করা মুসলিমদের জন্য হারাম।
★যে সমস্ত অমুসলিম সরাসরি জিহাদে লিপ্ত তাদেরকেই শুধু আক্রমন করা যাবে।
★চোরাগুপ্তা নয় বরং প্রকাশ্য গোষণার মাধ্যমে বীরত্বের সাথেই সম্মুখ যুদ্ব হওয়া।
আবার জিহাদের ময়দানেও কিছু শর্ত রয়েছে।যথা-
★ যারা সরাসরি জিহাদে লিপ্ত নয় অর্থাৎ সৈনিক নয়, সাধারণ মানুষ, তাদেরকে হত্যা করা যাবে না।
★যুদ্বকালীন অবস্হায় অমুসলিম কোন নারী,শিশু,ধর্মীয় পণ্ডিত,বৃদ্ব ও শ্রমিকদের উপর আক্রমন করা যাবে না।তবে তারা যদি মুসলিম সৈনিকদের সাথে সরাসরি কোন যুদ্বে লিপ্ত হয় তখন তাদেরকে আক্রমন করা যাবে।
★ অমুসলিমদের কোন ধন সম্পদ বা ঘরবাড়ি বা চতুষ্পদ জন্তুকে অপ্রয়োজনে নষ্ট করা যাবে না।
★যুদ্বকালিন যদি কেহ ইমান আনার ঘোষণা দেয় তাহলে তাকে হত্যা করা যাবে না।
★যদি কোন শত্রু বন্দি হয় তার সাথে দুর্ব্যবহার করা যাবে না বরং নম্র আচরণ করতে হবে।
সুতরাং উপরের শর্তগুলো থেকে বুঝে নিতে পারেন যারা আইএস,বোকো হারাম,আল-শাবাব,জেএমবি নাম দিয়ে ইসলামের নামে নিরীহ মুসলিম ও অমুসলিমদের হত্যা করতেছে তারা কতটুকু ইসলামের গণ্ডির ভিতরে রয়েছে?এরা মূলত বৃহৎ টার্গেট নিয়ে শান্তির ধর্ম ইসলামকে বিশ্বের দরবারে কলুষিত করার চেষ্টায় লিপ্ত।আল্লাহ তায়ালা এ নব্য ফেতনা থেকে মুসলিম জাতিকে হেফাজত করুক!আমিন!
No comments:
Post a Comment